সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ন জায়গাগুলোতে ইন্ডিয়ান র এখনো রয়েছে

 বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ন জায়গাগুলোতে ইন্ডিয়ান র এখনো রয়েছে এবং ক্ষমতাসীনরা তাদেরকে প্রোটেক্ট করছে ।

এই ফটোটি দেখুন 

কিছু মনে পড়ছে কি ?
এই ফটোটি হচ্ছে সেদিন রাত্রের যেদিন হাসিনা পালিয়ে যায় ।
সেদিন রাতে এই লোকগুলোকে কেন্টনমেনে আটকানো হয় (ইন্ডিয়ান র) হিসেবে
সে রাতে বাইরে যারা ছিল আমরা ভিডিওতে দেখিছি সাধারণ মানুষেরা জিজ্ঞাসা করছে ভিতরে কতজন র এর এজেন্ট রয়েছে তাদেরকে কেনো গ্রেপ্তার করে মিডিয়ার সামনে আনা হচ্ছে না । এই কথা বার্মতার মধ্যে একবারও সেনাবাহিনী বলেনি যাদের ভিতরে ধরা হয়েছে তারা র নয় পয়েন্ট নোট করবেন ।
পরবর্তীতে এদেরকে পুলিশ বলে আমাদেরকে বিশ্বাস করিয়েছে, বলেছে এরা ভয়ে নাকি গুলি ছুড়েছিল ।
________________________________________ 

ছাত্ররা যখন উপদেষ্টা নির্বাচন করতে চেয়েছিল সে সময় আমরা কি দেখেছি ।
আমরা দেখেছি ছাত্ররা কয়েক দফায় রাষ্ট্রপতির সাথে মিটিং করেছে এবং এই মিটিং গুলি সব কয়টায় বেশ লম্বা সময় হয়েছে ।
ছাত্ররা তাদের ফেসবুক পেজে  উপদেষ্টা  হিসেবে নির্বাচন করা হবে সেটা বলার সময়ই কয়েকবার নির্ধারণ করে দেওয়ার পরেও সেটি মিডিয়াতে তারা বলতে পারেনি মনে আছে ।
________________________________________ 
এরমধ্যে আমরা আরো কিছু লক্ষণীয় বিষয় দেখতে পেয়েছি যেমন প্রধান প্রধান সমন্বয়কারীরা তাদের ফেসবুকে উপদেষ্টা নির্বাচনের আগে সবাই একটি পোস্ট দিয়েছিল দেশ চলবে ইসলামিক অনুযায়ী এবং নিয়ম চলবে কুরআন এর ।
একজন এই কথাটা লিখলে বিষয়টি স্বাভাবিকভাবেই নেওয়া যেত কিন্তু সার্জিত আলম, হাসনাত আব্দুল্লাহ,আসিফ নাহিদ
সবাই একই কথাই পোস্ট করেছিল ।
এতে বোঝা যাচ্ছে তাদের মধ্যে ঠিক হয়েছিল যে তারা আলেমদের এবার নেতৃত্ব দেবে কিন্তু রাষ্ট্রপতির ভবনে মিটিং হওয়ার পর আমরা প্রকাশিত তালিকায় আলেমদের দেখতে পাইনি ।
তারা যে আলেমদের নেতৃত্ব দিতে চেয়েছিল এটি আরো স্পষ্টভাবে বোঝা যায় তারা ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে মিজানুর রহমান আজহারী কে জাস্ট বলেছিল নির্ভয়ে এবং পুরো আন্দোলনে মিজানুর রহমান আজহারী হুজুরকেও বেশ সক্রিয় দেখা গিয়েছে অনলাইনে ।
মিজানুর রহমান আজহারী হুজুরের একটি ফেসবুক পোস্টে উপদেষ্টা নির্বাচনের মিটিং চলাকালীন সময়ে সে বলেছিল সে বাংলাদেশে আসছে তবে আমরা তাকে বাংলাদেশে দেখতে পাইনি এটি বিষয়টিকে আরো ভেতর দিকে নিয়ে যায় যে তাদের মধ্যে কোন না কোন কথাবার্তা হয়েছিল ।
________________________________________ 
সবশেষে রাষ্ট্রপতিকে এখনো ফটো ট্যাগ করতে না বলা সেনাবাহিনী প্রধানকে এখনো পরিবর্তন না করা ।
কারা কারা ক্যান্টনমেন্টে আশ্রয় নিয়েছে তাদের নাম প্রকাশ না করা ।
ইচ্ছাকৃতভাবে বন্যা ছেড়ে দে বাংলাদেশের ক্ষতি করার পরও ভারতের সাথে ঠিক ঐরকম ভাবে প্রতি বাদ মূলক কোনো মন্তব্য ঢাকা থেকে না দেওয়া ।
উপদেষ্টা মন্ডলীতে যারা রয়েছেন তাদের মধ্যে অনেকেরই ব্যাকগ্রাউন্ড আওয়ামী লীগের রয়েছে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তো সরাসরি আওয়ামী লীগকে আবারো প্রতিষ্ঠা করার কথাও বলেন ।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে বলায় 

যারা আদালতে পিটিশন দায়ের পরীক্ষা তাদের বিরুদ্ধে জরিমানা করার কথা ও বলেছিল আপনারা কতটুকু জানেন আমি জানিনা এবং আসিফ নজরুলের মাথাব্যথা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ তে তার মন্তব্য মুক্তিযুদ্ধ এবং একজন আওয়ামী লীগের কর্মীর মত ।
________________________________________ 
আয়না ঘরকে এখনো জনগণের সামনে আনতে না পারা
কিছুদিন পরে এটিও হয়তো আমাদের কাছে গুজব মনে হবে কেননা এটি সামনে আনা হচ্ছে না ।
আমার তো সন্দেহ হচ্ছে যে এখানে আরো লোক রয়েছে এখনো এবং বাংলাদেশের এই আয়নাগুলো পরিচালনা করছে ভারতের র না হলে এগুলো এখনো সামনে কেন আসছিল তারা গণভবন কে জাদুঘর হিসেবে পরিচিত হতে চাইছে কিন্তু তার চাইতে তো বেশি অর্থ বহন করে আয়না ঘর এটি কেউ তো জাদুঘর হিসেবে দেখতে চাচ্ছে বাঙালিরা আওয়ামীলীগ প্রশ্ন করছে তাদের ভেরিফাই ফেসবুক পেজে আয়না ঘর নিছক একটি গল্প কাহিনী না হলে বর্তমান সরকারকে কেন এখনো সামনে আনছে না এটিকে ।
আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করছি আয়না ঘর সামনে আনলে ইন্ডিয়ান র এর আরো অনেক কিছু সামনে চলে আসবে যেটি বাংলাদেশে থাকা ইন্ডিয়ান এজেন্টরা কোনভাবেই হতে দেবে না সব মিলিয়ে বাংলাদেশ এখনো ইন্ডিয়ানরা কন্ট্রোল করছে এটি স্পষ্ট হতে আর কত কিছু প্রয়োজন আমাদের বাংলাদেশে ইলিশের দাম কমাতে পারেনি তারা ইন্ডিয়ানরা এখনো বাংলাদেশের প্রতি নরম শব্দ কথা বলেনি তারা হুমকি দিচ্ছে আমাদের বিরুদ্ধে সেনা তৈরি করছে এবং সবাইকে জঙ্গি বড় হচ্ছে তারপরও এবার পুজোতে নাকি তিন হাজার টন ইলিশ তাদের দেওয়া হবে 


কি বুঝছেন দেশ এখনো র মুক্ত হতে পারেনি আবারো হাসিনের মত কোন একটা দাস কিংবা দাসীকে তারা এদেশের প্রধান করবে এবং সবচেয়ে ।😭😭😭😭





মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

আবু সাইদের হত্যা মামলায় নাবালক ইস্কুল ছাত্র আসামি

  আবুসাইদকে কে মেরেছে আমরা ভিডিও দেখেছি । আর কার হুকুমে মারা হয়েছে সেটাও আমরা জানি । প্রশ্ন সেটা নয়, প্রশ্ন হলো 5 বছর পর ইতিহাসে কি লেখা থাকবে ? এই খবরের শিরোনামটি দেখুন এখনই তারা দিনকে রাত বানিয়ে দিয়েছে । ________________________________________   নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সময় কি হয়েছিল, তখনো এই ভাবেই মারা হয়েছিল, কারো কারো চোখ তুলে নিয়েছিল, করো হাত ভেঙ্গে দিয়েছিল, করো জীবন নিয়ে নিয়েছিল, ।(হেলমেট বাহিনী) তদন্ত কি হয়েছিল তাদের উপর ?। বিচার কি হয়েছে সেই গুন্ডাদের ।

আসলে কি কি ছিলো ছাত্রদের নয় দফা দাবিতে

২.প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ছাত্র হত্যার দায় নিয়ে জাতির কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে । ২. আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক ছাত্র হত্যার দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে মন্ত্রীপরিষদ এবং দল থেকে পদত্যাগ করতে হবে। ৩. ঢাকাসহ যত জায়গায় শহিদ হয়েছে সেখানকার ডিআইজি, পুলিশ কমিশনার ও পুলিশ সুপারদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করতে হবে। ৪. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও প্রক্টরদের পদত্যাগ করতে হবে। ৫. যে পুলিশ সদস্যরা শিক্ষার্থীদের উপর গুলি করেছে, ছাত্রলীগ-যুবলীগসহ যে সকল সন্ত্রাসীরা শিক্ষার্থীদের উপর নৃশংস হামলা পরিচালনা করেছে এবং পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছে তাদেরকে আটক করে এবং হত্যা মামলা দায়ের করে দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেফতার দেখাতে হবে। ৬. দেশব্যাপী যে সকল শিক্ষার্থী ও নাগরিক শহিদ ও আহত হয়েছে তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে হবে । ৭. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশ...

মুক্তিযুদ্ধাদের নাতিদের কেনো কোটা লাগবে ?

 মুক্তিযুদ্ধাদের নাতিদের কেনো কোটা লাগবে ? এমনতো না যে তারা পড়তে বসতে পারে না কারেন্ট বিল আসবে বলে । এমনতো না তারা পড়ালেখার জন্য প্রায়জনী বই খাতা কিংবা টাকার অভাবে ভালো ইস্কুল কলেজে ভর্তি হতে পারে না। তাদের টাকার যোগান দিতে দাদার ভাতা আছে আর্থিক স্বচ্ছলতার জন্য বাবার কোটায় চাকরি আছে ।  বাড়ির কারেন্ট বিল দিতে হয়না ।  জমির টেক্স দিতে হয় না । এত কিছুর পরেও যাদের কোটার ব্যবহার করতে হয় তাদের প্রতিবন্ধী ছাড়া আর কি বলা যায় । ________________________________________  দাবি না আওয়ামীলীগ বিরুদি নয় । দাবিটি মুক্তিযোদ্ধা বিরুদ্ধে নয়  দাবিটি অযোগ্যর বিরুদ্ধে  তবে কেনো হাসিনার গায়ে লাগলো লাগার কারণ রয়েছে কারণ সে নিজেই ব্যাপার নাম বেঁচে খাচ্ছে  তাছাড়াও যুগ্ম লোক গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় থাকলে সে গুণ্ডা পোশতে পারবে না পারবে না ভারতকে সব দিয়ে বিনিময় ক্ষমতায় থাকতে ।