সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

জামায়াত কেনো শক্তিশালী নিরপেক্ষ সরকারের জন্য প্রকাশ্য কাজ করছে না ।


জামাত ইসলামের ভরসা কিভাবে করবো ।

দেখুন জামাত ইসলামের রাজনীতি আমি দেখিনি এখন যখন তারা প্রকাশ্য সামনে এসেছে এবং রাজনীতি করার পুনরায় সুযোগ পেয়েছে, এখন যখন আমরা রাজাকার বলে জামাতে ইসলামী কে অবহেলা করি না, বরঞ্চ ভালোবাসি যখন বাংলাদেশের অধিকাংশ সচেতন নাগরিক এবং চোখ-কান যারা খোলা রাখে এরকম লোকেরা জামাতে ইসলামের উপর ভরসা রাখে সেখানে জামাত ইসলাম কি করছে ? 

জামাতে ইসলাম কর্মসূচি দিচ্ছে ইসলামিক  দলকেগুলিকে  একত্রিত করার চেষ্টা করছে এগুলো দৃশ্যমান  আমরা দেখতে পাচ্ছি  ।

কিন্তু জামাত ইসলামী  সবচেয়ে বড় একটি জায়গা খালি ছেড়ে দিচ্ছে  এটি হলো সরকার,  স্পষ্ট ভাষায় প্রকাশ করছি নিজের চিন্তা ভাবনা ।

এখন বিএনপি তাদের সামান্যতম সমালোচনা যারা করছে তাদেরকে তারা ছাড় দিচ্ছে না এবং উপদেষ্টা মন্ডলীতে জামাত-শিবিরের আমার জানামতে এমন একজনও নেই, হয়ে  তবে বিএনপির কিন্তু রয়েছে সবচাইতে আলোচিত উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে দেখে নিন না ।

বিএনপির শুধুমাত্র আসিফ মাহমুদ  সরাতে চাচ্ছে না । সরাতে চাচ্ছে  যারা তাদের রংবাজির বিরুদ্ধে  কাজ করতেছে তাদের সবাইকে, মনে আছে প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যাকে দেওয়া হয়েছিল, এম সাখাওয়াত হোসেন  তিনি  বলেছিল আমি সেনাবাহিনীতে ছিলাম সেনাবাহিনীর মতই  করে স্পষ্ট ভাষায়  বলছি যারা চাঁদাবাজি করবে তাদের কোমর ভেঙে দেওয়া হবে এখানে সে তৎকালীন সবচাইতে উগ্র আচরণ করা বিএনপির কিছু চাঁদাবাজকে উল্লেখ করে বিএনপি নামটার মুখে নিয়েছিল যার প্রেক্ষিতে তাকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে  


অনেকে মনে করে  তাকে হাসিনাকে দেশে আসার কথা বলার জন্য সরানো হয়েছে । কিন্তু না বাস্তব অন্যকিছু  ।


বর্তমান উপদেষ্টাদের  সবাইকে সিলেক্ট করেছেন ওয়াকার আর বিএনপি, যার প্রেক্ষিতে এখন বিএনপির এত দাপট ।


বিএনপি বাধ্য হয়ে দুজন ছাত্রকে উপদেষ্টা বানিয়েছিল তখনকার পরিবেশ শান্ত করার জন্য পরে মাফুজের একটিভিটি দেখে তাকেও তারা নিতে অনুমতি দিয়েছিলো, এখন যখন উপদেষ্টাদের মধ্য দুই একজন বিএনপির বিরুদ্ধে যাচ্ছে তখন তাদের পদত্যাগ চাচ্ছে বিএনপি ।

আর জামায়াত চুপ সেই গুরুত্বপূর্ণ সময়েও ছিলো এখোন রয়েছে, সেটা মোটেও আমাদের জন্য ভালো কিছু বয়ে আনবে না।


আর ওয়াকারের একটিভিটি প্রমাণ করে সে  পিলখানার হত্যা থেকে শুরু করে শাপলা চত্বর হত্যার সাথেও জড়িত এছাড়াও তার রয়েছে raw এর সাথে সমঝোতা, এই বিষয়টি প্রমাণ করার জন্য ভারতের সেনা প্রদানের সেই মন্তব্য, আমাদের সেনা প্রদান সেদিন সারাদিন তার সাথে ভিডিও কলে যুক্ত ছিল আর আসিফ মাহমুদের সেই তথ্য সেনাবাহিনী কিছুক্ষণ পর পর আসে তাদের কথা শুনে আর তাদের আবার ভাবতে বলে  চলে যায় এই দুটো মিলালেই বোঝা যায়।


এমন অবস্থা জামায়াত কি বুজতেছে না যে তারা ভোটের মাঠে শুধু নাম লেখানো বাদে আর কোনো কিছু করতে পারবে না হাসিনার সময়ের মতো ।

 যদি না সরকারে সঠিক নির্বাচন করানোর মতো লোক না থাকে ।

 তাহলে তারা এসব বিষয় কেনো  কথা বলছে না ।

কাজ করছে না তাদের কি ক্ষমতায় আসার ইচ্ছা নেই ।


 নাকি, দুঃখের সাথে সন্দেহ প্রকাশ করতে হচ্ছে কতিপয় বড় বড় নেতা  ভারতের কাছে টাকা খেয়ে তাদের কাজ করার সুজুগ দিচ্ছে, যদিও এটি মেনে ওয়ার মত কোনো কথা না তবুও তারা কেনো গুরত্বপূর্ণ বিষয়গুলি ছেড়ে দিচ্ছে  ।

ইউনূস কিন্তু বিএনপির বিরুদ্ধে  ক্ষমতা ব্যবহার করে কখনোই সুস্থ নির্বাচন করবে না কারণ ইউনুস কারো সাথে শত্রুতা করতে চায় না বিশেষ করে বিএনপির মত একটি দলের সাথে ।

এটির কারণ হতে পারে  ডক্টর ইউনুস এর অতীতের রেকর্ড কিন্তু খুব একটা ভালো না ।

 এখন বর্তমানে কিছু চাটুকার রয়েছে  তার ইমেজ কে রিফাইন করে ফিল্টার করে আমাদের সামনে তুলে ধরছে কিন্তু ক্ষমতা ছাড়লেই   এই চাটুকাররাই আবার তার কালো ব্লাকসাইট গুলি  আমাদের সামনে তুলে ধরবে ।

নিজেকে  বাঁচানোর  জন্য হলেও ইউনুস  বিএনপির বিরোধিতা করবে না শক্তভাবে শক্তি দিয়ে 


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

আবু সাইদের হত্যা মামলায় নাবালক ইস্কুল ছাত্র আসামি

  আবুসাইদকে কে মেরেছে আমরা ভিডিও দেখেছি । আর কার হুকুমে মারা হয়েছে সেটাও আমরা জানি । প্রশ্ন সেটা নয়, প্রশ্ন হলো 5 বছর পর ইতিহাসে কি লেখা থাকবে ? এই খবরের শিরোনামটি দেখুন এখনই তারা দিনকে রাত বানিয়ে দিয়েছে । ________________________________________   নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সময় কি হয়েছিল, তখনো এই ভাবেই মারা হয়েছিল, কারো কারো চোখ তুলে নিয়েছিল, করো হাত ভেঙ্গে দিয়েছিল, করো জীবন নিয়ে নিয়েছিল, ।(হেলমেট বাহিনী) তদন্ত কি হয়েছিল তাদের উপর ?। বিচার কি হয়েছে সেই গুন্ডাদের ।

আসলে কি কি ছিলো ছাত্রদের নয় দফা দাবিতে

২.প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ছাত্র হত্যার দায় নিয়ে জাতির কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে । ২. আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক ছাত্র হত্যার দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে মন্ত্রীপরিষদ এবং দল থেকে পদত্যাগ করতে হবে। ৩. ঢাকাসহ যত জায়গায় শহিদ হয়েছে সেখানকার ডিআইজি, পুলিশ কমিশনার ও পুলিশ সুপারদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করতে হবে। ৪. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও প্রক্টরদের পদত্যাগ করতে হবে। ৫. যে পুলিশ সদস্যরা শিক্ষার্থীদের উপর গুলি করেছে, ছাত্রলীগ-যুবলীগসহ যে সকল সন্ত্রাসীরা শিক্ষার্থীদের উপর নৃশংস হামলা পরিচালনা করেছে এবং পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছে তাদেরকে আটক করে এবং হত্যা মামলা দায়ের করে দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেফতার দেখাতে হবে। ৬. দেশব্যাপী যে সকল শিক্ষার্থী ও নাগরিক শহিদ ও আহত হয়েছে তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে হবে । ৭. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশ...

মুক্তিযুদ্ধাদের নাতিদের কেনো কোটা লাগবে ?

 মুক্তিযুদ্ধাদের নাতিদের কেনো কোটা লাগবে ? এমনতো না যে তারা পড়তে বসতে পারে না কারেন্ট বিল আসবে বলে । এমনতো না তারা পড়ালেখার জন্য প্রায়জনী বই খাতা কিংবা টাকার অভাবে ভালো ইস্কুল কলেজে ভর্তি হতে পারে না। তাদের টাকার যোগান দিতে দাদার ভাতা আছে আর্থিক স্বচ্ছলতার জন্য বাবার কোটায় চাকরি আছে ।  বাড়ির কারেন্ট বিল দিতে হয়না ।  জমির টেক্স দিতে হয় না । এত কিছুর পরেও যাদের কোটার ব্যবহার করতে হয় তাদের প্রতিবন্ধী ছাড়া আর কি বলা যায় । ________________________________________  দাবি না আওয়ামীলীগ বিরুদি নয় । দাবিটি মুক্তিযোদ্ধা বিরুদ্ধে নয়  দাবিটি অযোগ্যর বিরুদ্ধে  তবে কেনো হাসিনার গায়ে লাগলো লাগার কারণ রয়েছে কারণ সে নিজেই ব্যাপার নাম বেঁচে খাচ্ছে  তাছাড়াও যুগ্ম লোক গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় থাকলে সে গুণ্ডা পোশতে পারবে না পারবে না ভারতকে সব দিয়ে বিনিময় ক্ষমতায় থাকতে ।