সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

অভিমান করে লাভ নেই

 আপনি অভিনাম করতে করো কিছু যায় আসে না । হয়তো দুই একজন কাছে এসে কথা বলে কারণ তারা আপনার দ্বারা উপকৃত । স্বার্থ শেষ হয়ে গেলে তারাও ভুলে যাবে,  যেমন একটা সময় পর সম্পত্তির জন্য শত্রু হয়েছে আপনার বাবা চাচারা ।
সাম্প্রতিক পোস্টগুলি

সময়কে কখনও আটকে রাখা যায় না

 

যত বেশি শক্তি শক্তি প্রয়োগ করবেন তত জনগণের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বেন ।

 বিএনপি’র শক্তি প্রদর্শন: জনগণ থেকে বিচ্ছিন্নতা এবং বিদেশি স্বার্থের ফাঁদ বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিএনপি যখন অতিরিক্ত শক্তি প্রদর্শন করে, তখন তারা নিজেদের অজান্তেই জনগণ থেকে আরও বেশি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। ইতিহাস প্রমাণ করেছে — যারা জনগণের বিরুদ্ধে শক্তি প্রয়োগ করে, তারা বাস্তবে বিদেশি এজেন্ডা, বিশেষ করে RAW-এর মত সংস্থার হাতিয়ার হয়ে ওঠে। কারণ এই অঞ্চলে বহুদিন ধরেই জনগণের আন্দোলন দমন এবং দেশবিরোধী অপারেশনের জন্য এমন রাজনৈতিক শক্তিকেই ব্যবহার করে আসছে তারা। --- ইশরাক হোসেন যদি সত্যিই জনপ্রতিনিধি হন... ঢাকার মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেন যদি সত্যিকার অর্থে সংশ্লিষ্ট এলাকার জনগণের সমর্থনে জনপ্রতিনিধি হয়ে থাকেন, তাহলে যতবারই নির্বাচন হোক না কেন, কারচুপিবিহীন সুষ্ঠু ভোটে তিনি জয়ী হবেন। সমস্যা তখনই শুরু হয়, যখন নির্বাচনের ফল জনগণের রায়ের প্রতিফলন না হয়ে বরং প্রশাসনিক হস্তক্ষেপে নির্ধারিত হয়। এতে করে জনগণের মাঝে এই বার্তা ছড়িয়ে পড়ে — তাদের মতামতের কোনো দাম নেই, আর শাসকগোষ্ঠী চাইলে যেকোনো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে পারে। --- পুনর্নির্বাচনের সিদ্ধান্ত: সত্যিই কি ন্যায্য? নির্বাচন বিতর্কিত হলে, সেই নি...

আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে

আমাদের ছোট নদী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে,  বৈশাখ মাসে তার হাঁটুজল থাকে।  পার হয়ে যায় গরু, পার হয় গাড়ি,  দুই ধার উঁচু তার, ঢালু তার পাড়ি। চিকচিক করে বালি, কোথা নাই কাদা,  এক ধারে কাশবন ফুলে ফুলে সাদা।  কিচিমিচি করে সেথা শালিকের ঝাঁক,  রাতে ওঠে থেকে থেকে শিয়ালের হাঁক। তীরে তীরে ছেলেমেয়ে নাহিবার কালে  গামছায় জল ভরি গায়ে তারা ঢালে।  সকালে বিকালে কভু নাওয়া হলে  পরে আঁচলে ছাঁকিয়া তারা ছোট মাছ ধরে। আষাঢ়ে বাদল নামে, নদী ভরো ভরো,  মাতিয়া ছুটিয়া চলে ধারা খরতর।  দুই কূলে বনে বনে পড়ে যায় সাড়া,  বরষার উৎসবে জেগে ওঠে পাড়া।  

দিনের আলোর শেষে রাত্রের আঁধার সবকিছু ঢেকে দেওয়ার আগমুহূর্ত

 দিনের আলোর শেষে রাত্রের আঁধার সবকিছু ঢেকে দেওয়ার আগমুহূর্ত

Okra flower, ঢেঁড়স ফুল

ঢেঁড়স ফুল,  এই ফুলটি তার নিজের মতো করে সৌন্দর্য প্রকাশ করে ফুলটি কৃষকের চাষের হওয়ার জন্য আমাদের কাছে সস্তা হয়ে গেছে   

জামায়াত কেনো শক্তিশালী নিরপেক্ষ সরকারের জন্য প্রকাশ্য কাজ করছে না ।

জামাত ইসলামের ভরসা কিভাবে করবো । দেখুন জামাত ইসলামের রাজনীতি আমি দেখিনি এখন যখন তারা প্রকাশ্য সামনে এসেছে এবং রাজনীতি করার পুনরায় সুযোগ পেয়েছে, এখন যখন আমরা রাজাকার বলে জামাতে ইসলামী কে অবহেলা করি না, বরঞ্চ ভালোবাসি যখন বাংলাদেশের অধিকাংশ সচেতন নাগরিক এবং চোখ-কান যারা খোলা রাখে এরকম লোকেরা জামাতে ইসলামের উপর ভরসা রাখে সেখানে জামাত ইসলাম কি করছে ?  জামাতে ইসলাম কর্মসূচি দিচ্ছে ইসলামিক  দলকেগুলিকে  একত্রিত করার চেষ্টা করছে এগুলো দৃশ্যমান  আমরা দেখতে পাচ্ছি  । কিন্তু জামাত ইসলামী  সবচেয়ে বড় একটি জায়গা খালি ছেড়ে দিচ্ছে  এটি হলো সরকার,  স্পষ্ট ভাষায় প্রকাশ করছি নিজের চিন্তা ভাবনা । এখন বিএনপি তাদের সামান্যতম সমালোচনা যারা করছে তাদেরকে তারা ছাড় দিচ্ছে না এবং উপদেষ্টা মন্ডলীতে জামাত-শিবিরের আমার জানামতে এমন একজনও নেই, হয়ে  তবে বিএনপির কিন্তু রয়েছে সবচাইতে আলোচিত উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে দেখে নিন না । বিএনপির শুধুমাত্র আসিফ মাহমুদ  সরাতে চাচ্ছে না । সরাতে চাচ্ছে  যারা তাদের রংবাজির বিরুদ্ধে  কাজ করতেছে তাদের সবাইকে, মনে আছে প্রথ...

নিজের স্বার্থের আগে দেশের স্বার্থ দেখতে হবে, না এটা দেশ প্রেম নয়, এটাই একমাত্র মাধ্যম ভালো থাকার ।

আফ্রিকা মহাদেশে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি হীরার খনি থাকা সত্ত্বেও, আমরা দারিদ্র্যের উদাহরণ হিসেবে তাদেরকেই তুলে ধরি। কিন্তু কেন আজ তাদের এই অবস্থা? আমেরিকানরা যখন দাস হিসেবে আফ্রিকার মানুষদের ধরে নিয়ে যাওয়া শুরু করল, তখন সেখানকার কিছু ক্ষমতাসীন ব্যক্তি আমেরিকানদের সাথে চুক্তি করে। তারা নিজেরাই নিজেদের কৃষ্ণাঙ্গ মানুষদের ধরে আমেরিকানদের কাছে বিক্রি করে দিত, বিনিময়ে নিত অস্ত্র আর কিছু টাকা-পয়সা। একসময় দেখা গেল, এই ক্ষমতাধররা একে অপরের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ল, যার ফলস্বরূপ মিশর ছাড়া প্রায় পুরো আফ্রিকা মহাদেশ গৃহযুদ্ধে পতিত হয়। আর যে লোকেরা নিজেদের ক্ষমতার দাপটে নিজ জাতির মানুষদের ধরে আমেরিকানদের কাছে বিক্রি করত, তাদের বংশধরদের আজকের অবস্থা আপনারা নিজেরাই দেখতে পাচ্ছেন। নেতার পেছনে ঘুরে কিছু টাকা আয় করছেন দেখে ভাববেন না যে, আপনি সব সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। আমরা যারা সাধারণ মানুষ, ছোটখাটো কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করি, তারা সঞ্চয় হিসেবে নিজেদের ছেলেমেয়েদের জন্য কত টাকা রাখতে পারি? ১০ লক্ষ? ৩০ লক্ষ? দুই কোটি, নাকি চার কোটি? ধরে নিলাম ৫ কোটি টাকা, যেহেতু আমরা আমাদের দলকে অন্ধভাবে সমর্থন ...

আল্লাহ্ ছাড়া কেউ আপন নয়

হে খোদা তুমি ছাড়া কেউ আপন নয়, তুমি ছাড়া যাওয়ার জন্য আর কোনো জায়গা নেই, তুমি কেবল তুমি আপন, বাকি সবাই তো সময়ের ব্যবধানে হারিয়ে যায় ।

একাকিত্ব এ যেনো এক অভিশাপ

একা থাকলে কতকিছু যে মাথায় ঘুরে সেটা বলে বুঝানো যাবে না  

ভাঙচুর করে কি নিজেদের উদ্দেশ্য হাসিল করা যাবে?

  এভাবে ভাঙচুর করে কি নিজেদের উদ্দেশ্য হাসিল করা যাবে? যদি ভাঙচুর আর দমন করেই বিরোধীদের বিলীন করা যেত, তাহলে রক্ষীবাহিনীর হাত থেকে আমাদের পূর্বপুরুষ বেঁচে ফিরতে পারত না। একটি ছোট উদাহরণ দিই—ইসলামী ব্যাংক তৈরি করেছিল জামায়াতে ইসলামী। আওয়ামী লীগ সরকার এসে সেটি ভাঙচুর করেনি; বরং নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে, বড় বড় অফিসারদের চাকরি ছাড়তে বাধ্য করেছে মিডিয়ার পেছনে। প্রথম আলোর মতো আরেকটি সংবাদ প্রতিষ্ঠান তৈরি করা সম্ভব নয়, কারণ তারা দক্ষতার মাধ্যমে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। কিছুদিন আগে আমার দেশ পত্রিকা পুনরায় চালু হয়েছে। তাদের নিউজগুলো দেখলে মনে হবে, যেন অনলাইন থেকে দেখে দেখে ছাপানো হচ্ছে। কিন্তু প্রথম আলোর বিষয়টি তেমন নয়। প্রথম আলোকে ভাঙচুর বা বিলীন করা সঠিক পথ নয়। বরং এর মালিকানা পরিবর্তন করা এবং উচ্চপদস্থ ব্যক্তিদের বদলে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনা—এটাই কার্যকর কৌশল।

সরকারের জনগণের উদ্দেশ্য নেওয়া সিদ্ধান্তর বিরোধিতা বিএনপি করলেও জনগণের উপর চাপ হয়ে যাবে কর বৃদ্ধি করায়, তারা এটা জেনেও এটার বিরোধিতা করেনি।

সরকারের জনগণের উদ্দেশ্যে নেওয়া সিদ্ধান্তের বিরোধিতা বিএনপি করলেও, জনগণের উপর চাপ হয়ে যাবে কর বৃদ্ধি করার ফলে। তারা এটা জেনেও এটার বিরোধিতা করেনি। বিএনপি যেসব সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে বর্তমান সরকারের, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—অপরাধী পুলিশদের বদল করার সিদ্ধান্ত। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পরেই এই সিদ্ধান্ত নেয়, কিন্তু বিএনপি এই বলে তাদের আটকে দেয় যে এগুলো নির্বাচিত সরকারের কাজ, তাদের নয়। কিন্তু আমরা সাধারণ জনগণ স্বাধীনতার পর যতগুলো সরকার এসেছে, তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভরসা করতে পারি এই বর্তমান সরকারের উপর। এটা কি বিএনপি জানে? বিএনপি অপরাধী পুলিশদের বাঁচিয়ে দিয়েছে। শুধু এখানেই শেষ নয়। বিএনপি রাষ্ট্রপতি চুপ্পুকে সরতে দেয়নি, দেয়নি সংবিধান সঠিকভাবে পুনর্লিখন করতে। এখন যখন ছাত্ররা এবং শহীদদের পরিবার ২৪-এর শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ স্মরণে একটি ঘোষণাপত্র চাইছে, সেটিতেও বিএনপির বাধা। বর্তমান সরকার গঠনের পর বিএনপি কখনো সহযোগিতামূলক আচরণ করেনি। বর্তমান বাংলাদেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল বিএনপি। যেহেতু আওয়ামী লীগকে আমরা জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছি, এখন বিএনপির উচিত সরকারকে সহযোগিতা করা। কিন্তু হঠাৎ করেই...

বাজার প্রস্থিতিশীল হওয়ার কারণ কি শুধু অতি লোভী ব্যবসায়ীরা

 মানুষ সুযোগ পেলে অন্যায় করে বলেই আইন বানানো হয়েছে  ,   হয়েছে প্রশাসন বানানো । বাজার প্রস্থিতিশীল হওয়ার কারণ কি শুধু   অতি লোভী ব্যবসায়ীরা   ? নাকি তাদের উপর আইনি শাসন প্রতিষ্ঠা করতে না পারা সরকারেও ?  বাংলাদেশের মাটি উর্বর মাটি এখানে প্রায় সব ধরনের চাষ করা যায় বাংলাদেশ সরকার এই চাষকে পরিকল্পিত ভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন চাইলে কৃষি অফিসের মাধ্যমে, যেমন প্রতি বছর আমাদের কত পিঁয়াজ প্রয়োজন সে মোতাবেক কৃষককে চাষ করার পরামর্শ দেওয়া এবং মাঠ পর্যায় গিয়ে, দেখা কতটুকু চাষ হচ্ছে তার দায়িত্বে থাকা এরিয়ায় এবং সেটি রিপোর্ট করা সেন্ট্রাল অফিসে । তাছাড়াও মাটি পরীক্ষা করে জমিতে কখন কি ধরনের স্যার এবং বিষ প্রিয়জন সেটা বলা, জৈব সারের ব্যবহার শেখানো  এবং এ স্যাররের তৈরি প্রক্রিয়া শেখানো । ________________________________________  আমি খুবই সংক্ষিপ্ত ভাবে নিজের চিন্তাকে প্রকাশ করতেছি শুধু । ________________________________________  বাজার কিভাবে নিয়ন্ত্রিত  করা যেতে পারে পরবর্তী পোস্টে দেখুন ।

পুলিশ মামাদের মন খারাপ

নারায়ণগঞ্জ চাষাড়া থেকে পঞ্চবটি রোডে বিশাল লম্বা জ্যাম। এরকম লম্বা জ্যাম থাকে প্রতিদিন। তো একদিন অটো রিক্সায় জ্যামে আটকে থাকা অবস্থায় রিক্সাওয়ালাকে জিজ্ঞাসা করলাম, ভাই আপনি তো নিয়মিত রাস্তায় চলেন, এই জ্যামের কারণ কি বলে মনে হয়? সে উত্তরে বলল, "পুলিশ মামাদের মন খারাপ।" বুঝিয়ে বলতে বললে সে বলল, আগে ট্রাফিক পুলিশের যে বাড়তি ইনকাম হতো, এখন সেটা করতে পারছে না। জনগণ ক্ষেপে গণধোলাই দিলে তারা বিচারও পাবে না, এই ভয়ে। আর তাই ইচ্ছাকৃতভাবে সবচাইতে জনবহুল রাস্তাগুলিতে জ্যাম লাগিয়ে রাখছে।

আমরা এখন অন্যায়ের আশ্রয়ে বাঁচতে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছি

 যা কিছু করছো করো, প্রথমে সিগারেট কে বৈধতা দিয়েছো তারপর দিয়েছো মদ বিক্রির লাইসেন্স । এবার পালা মাদকের।  টুপিওয়ালাদের শিখানো হয়েছে এসবকে সহ্য না করতে তাই তাদের নাম দিয়েছো জঙ্গি, তারা যাতে প্রতিবাদ করতে না পারে সেজন্য করছো তাদের সাথে সেই আচরণ যেটা করে সন্ত্রাসের সাথে ।   পৃথিবীতে সবচাইতে বেশি অস্ত্র তৈরি করে যারা তারাই বসে আছে মানব অধিকার নামে ওই চেয়ারে । নিজেদের অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে যেতে যারা ইসলামক দাবিয়ে  রাখতে চাই তাদের জেনে রাখা উচিত মমিন ব্যক্তিরা যত কষ্টে থাকে তাদের ঈমান ঠিক ততটাই শক্ত হয় ।

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ন জায়গাগুলোতে ইন্ডিয়ান র এখনো রয়েছে

 বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ন জায়গাগুলোতে ইন্ডিয়ান র এখনো রয়েছে এবং ক্ষমতাসীনরা তাদেরকে প্রোটেক্ট করছে । এই ফটোটি দেখুন  কিছু মনে পড়ছে কি ? এই ফটোটি হচ্ছে সেদিন রাত্রের যেদিন হাসিনা পালিয়ে যায় । সেদিন রাতে এই লোকগুলোকে কেন্টনমেনে আটকানো হয় (ইন্ডিয়ান র) হিসেবে সে রাতে বাইরে যারা ছিল আমরা ভিডিওতে দেখিছি সাধারণ মানুষেরা জিজ্ঞাসা করছে ভিতরে কতজন র এর এজেন্ট রয়েছে তাদেরকে কেনো গ্রেপ্তার করে মিডিয়ার সামনে আনা হচ্ছে না । এই কথা বার্মতার মধ্যে একবারও সেনাবাহিনী বলেনি যাদের ভিতরে ধরা হয়েছে তারা র নয় পয়েন্ট নোট করবেন । পরবর্তীতে এদেরকে পুলিশ বলে আমাদেরকে বিশ্বাস করিয়েছে, বলেছে এরা ভয়ে নাকি গুলি ছুড়েছিল । ________________________________________  ছাত্ররা যখন উপদেষ্টা নির্বাচন করতে চেয়েছিল সে সময় আমরা কি দেখেছি । আমরা দেখেছি ছাত্ররা কয়েক দফায় রাষ্ট্রপতির সাথে মিটিং করেছে এবং এই মিটিং গুলি সব কয়টায় বেশ লম্বা সময় হয়েছে । ছাত্ররা তাদের ফেসবুক পেজে  উপদেষ্টা  হিসেবে নির্বাচন করা হবে সেটা বলার সময়ই কয়েকবার নির্ধারণ করে দেওয়ার পরেও সেটি মিডিয়াতে তারা বলতে প...

কারো কিছু অন্য কেউ নষ্ট করলে সে সেটার ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য

 ভারত কোনো রকম নোটিশ না দিয়ে বাদ খুলে দিয়েছে যেটি একটি অপরাধ । সেখানকার কিছু মিডিয়া এটি নিয়ে বাংলাদেশকে টিটকারী করছে । কত হাজার প্রাণ বিপদে, কত সম্পত্তি নষ্ট, কত মানুষের সাজানো সংসার শেষ । এই বন্যায় ক্ষয় ক্ষতির হিসাব করা হোক আর তারপর আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করা হোক চাওয়া হোক ।ক্ষতিপূরণ না দিলে তাদের থেকে হাসিনা যে লোন দিয়েছে বাংলাদেশে সেখান থেকে কেটে দেওয়া যায় । বিনা নোটিশে শুধুমাত্র দেশে তাদের তাবেদারী ঠিক রাখার জন্য এমন ঘৃণ্য কাজ কোনো ভাবেই মেনে নেওয়া হবে না ।

লুৎফুজ্জামান বাবর এখনো জীবিত আছেন, তাকে যদি আবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বানিয়ে দেওয়া হয় কেমন হবে তখন ?

ভারত সরকার মোদি, হিন্দুদের সুরক্ষার কথা বলে আমাদের জন্য একটি স্পেশাল সাময়িক বাহিনী গঠন করার হুমকি দিচ্ছে । কিন্তু খেয়াল করলে দেখা যায় এই কথাটা এসেসে। ঠিক ইলিশ আগে দেশের মানুষ খাবে পরে থাকলে ভারতে যাবে এ কথা বলার পরেই । স্পষ্ট বুঝতে পারা যায় এগুলি হিন্দু রক্ষার জন্য নয় বরং বাংলাকে লুটপাট করার জন্য । ________________________________________  বাংলাদেশের উপর দিয়ে হাসিনা ভারতকে হাইওয়ে রাস্তা দিয়েছে তাদের কাছ থেকে উচ্চহারে লোন নিয়ে তাদের থেকে বেশি দামে বালি থেকে শুরু করে পাথর পিস সব কিনে তাদেরকে রাস্তা করে দেওয়া হয়েছে, এখন তাদের গাড়ি যায় এই রাস্তায় নাম মাত্র মূল্য টেক্স দিয়ে । এই বিষয় কথা বলার অপরাধে বিএনপি নেতা ইলিয়াস কে গুম করে মেরে ফেলা হয়। একই পলিসিতে এবারের রেল চেয়েছে ভারত । তাদের কাছ থেকে লোন নিয়ে উচ্চ দামে তাদের মেটিরিয়াল কিনে তাদেরকেই ট্রেনের রাস্তা তৈরি করে দেওয়া । আর এসবকিছু যেনো হাত ছাড়া না হয় সে জন্য ভারত বাংলাকে চাপে রাখতেই হিন্দু নির্যাতনের গুজব ছড়াচ্ছে রাগিয়ে দিচ্ছে আমাদের দেশের হিন্দুদের আমাদের বিরুদ্ধে ধর্মের নামে । এর আগেও ভারতের লুটপাটের বিরুদ...

আসলে কি কি ছিলো ছাত্রদের নয় দফা দাবিতে

২.প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ছাত্র হত্যার দায় নিয়ে জাতির কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে । ২. আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক ছাত্র হত্যার দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে মন্ত্রীপরিষদ এবং দল থেকে পদত্যাগ করতে হবে। ৩. ঢাকাসহ যত জায়গায় শহিদ হয়েছে সেখানকার ডিআইজি, পুলিশ কমিশনার ও পুলিশ সুপারদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করতে হবে। ৪. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও প্রক্টরদের পদত্যাগ করতে হবে। ৫. যে পুলিশ সদস্যরা শিক্ষার্থীদের উপর গুলি করেছে, ছাত্রলীগ-যুবলীগসহ যে সকল সন্ত্রাসীরা শিক্ষার্থীদের উপর নৃশংস হামলা পরিচালনা করেছে এবং পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছে তাদেরকে আটক করে এবং হত্যা মামলা দায়ের করে দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেফতার দেখাতে হবে। ৬. দেশব্যাপী যে সকল শিক্ষার্থী ও নাগরিক শহিদ ও আহত হয়েছে তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে হবে । ৭. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশ...

সুস্থ শান্ত পারফেক্ট সমাজ গড়তে ধর্মীয় শিক্ষার বিকল্প নেই

বর্তমানে সবকিছুর দাম বেড়ে যাওয়ায় দেখছি সবার মধ্যে ক্ষোভ কাজ করছে সরকারের বিরুদ্ধে। এটি একেবারে স্পষ্ট করে বোঝা যাচ্ছে অনলাইন সংবাদমাধ্যমের কমেন্ট বক্সে। সরকার শুধু ব্যবসায়ীদের কথা শুনে, আমাদের কথা ভাবে না—ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক অভিযোগ সাধারণ জনগণের। কেন ভাই? আপনারা তো ধর্মকে বিশ্বাস করেন না, বিশ্বাস করেন বিজ্ঞানকে। আর বিজ্ঞান বলে, যার কাছে ক্ষমতা আছে, তার সঙ্গেই থাকলে সুখী থাকা যাবে। না হলে সুখ খুঁজে পাওয়া যাবে না। তারা জানে কীভাবে অন্যায় করে বেঁচে থাকতে হয়, তারা জানে কীভাবে প্রতিবাদকারীদের শক্ত হাতে দমন করতে হয়। তারা জানে তাদের বিরুদ্ধে কথা বলার মতো এই দুনিয়াতে আর কোনো শক্তি নেই। আমরা দেখেছি আমাদের ভোট দেওয়ার অধিকার তারা কেড়ে নিয়েছে। একজন সাধারণ মানুষ অন্যায় করতে গেলে মনে মনে ভাবে, এরপর পুলিশে ধরে আদালতে দেবে, আর সেখানে বিচার হবে। খেয়াল করুন, এখানে লোকটি কিছু করার আগেই ভয় পাচ্ছে, কারণ তাকে ধরার মতো শক্তি আছে। তাই সে আর কোনো ঝামেলায় গেল না। কিন্তু যাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার মতো কোনো শক্তি এই সমাজে নেই, যারা নিজেরাই দেশকে নিয়ন্ত্রণ করে, তারা কেন অন্যায় থেকে বিরত থাক...

আবু সাইদের হত্যা মামলায় নাবালক ইস্কুল ছাত্র আসামি

  আবুসাইদকে কে মেরেছে আমরা ভিডিও দেখেছি । আর কার হুকুমে মারা হয়েছে সেটাও আমরা জানি । প্রশ্ন সেটা নয়, প্রশ্ন হলো 5 বছর পর ইতিহাসে কি লেখা থাকবে ? এই খবরের শিরোনামটি দেখুন এখনই তারা দিনকে রাত বানিয়ে দিয়েছে । ________________________________________   নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সময় কি হয়েছিল, তখনো এই ভাবেই মারা হয়েছিল, কারো কারো চোখ তুলে নিয়েছিল, করো হাত ভেঙ্গে দিয়েছিল, করো জীবন নিয়ে নিয়েছিল, ।(হেলমেট বাহিনী) তদন্ত কি হয়েছিল তাদের উপর ?। বিচার কি হয়েছে সেই গুন্ডাদের ।

মুক্তিযুদ্ধাদের নাতিদের কেনো কোটা লাগবে ?

 মুক্তিযুদ্ধাদের নাতিদের কেনো কোটা লাগবে ? এমনতো না যে তারা পড়তে বসতে পারে না কারেন্ট বিল আসবে বলে । এমনতো না তারা পড়ালেখার জন্য প্রায়জনী বই খাতা কিংবা টাকার অভাবে ভালো ইস্কুল কলেজে ভর্তি হতে পারে না। তাদের টাকার যোগান দিতে দাদার ভাতা আছে আর্থিক স্বচ্ছলতার জন্য বাবার কোটায় চাকরি আছে ।  বাড়ির কারেন্ট বিল দিতে হয়না ।  জমির টেক্স দিতে হয় না । এত কিছুর পরেও যাদের কোটার ব্যবহার করতে হয় তাদের প্রতিবন্ধী ছাড়া আর কি বলা যায় । ________________________________________  দাবি না আওয়ামীলীগ বিরুদি নয় । দাবিটি মুক্তিযোদ্ধা বিরুদ্ধে নয়  দাবিটি অযোগ্যর বিরুদ্ধে  তবে কেনো হাসিনার গায়ে লাগলো লাগার কারণ রয়েছে কারণ সে নিজেই ব্যাপার নাম বেঁচে খাচ্ছে  তাছাড়াও যুগ্ম লোক গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় থাকলে সে গুণ্ডা পোশতে পারবে না পারবে না ভারতকে সব দিয়ে বিনিময় ক্ষমতায় থাকতে ।

হায়রে টুপিওলারা

 হায়রে টুপিওলারা বাংলাদেশের যদি কোনো পুলিশ দাড়ি রাখতে চাই, তাহলে তাকে উপরের মহল থেকে অনুমতি নিতে হয়, এবার যদি কোন ব্যক্তি অনুমতি না পায়, তাহলে সে দাড়ি রাখতে পারবে না । এবার ঈমানদাররা তো দাড়ি কেনো  ভাবেই কাটবে না, আর যদি না কাটে তাহলে তার চাকরিও থাকবে না । পয়েন্ট গিয়ে কোথায় দাঁড়ালো । যাকে দিয়ে ইসলামকে ক্ষতি করতে পারবে তাকে মূলত পুলিশে রাখা হবে অন্যথায় না । যার কাছে ইসলামের চাইতে ওই চাকরিটা বড় সেই পুলিশে চাকরি করতে পারবে বিষয়টা লক্ষ্য করলে উত্তরটা অনেকটা এরকমই আসে  । এই আইন সংশোধনের জন্য তো কখনো আপনাদেরকে আওয়াজ তুলতে দেখিনি । কোটা ব্যবহার করে কেবলমাত্র কিছু সংখ্যক লোকই সরকারি চাকরি পাচ্ছে কিন্তু বাকি সব কিভাবে পাচ্ছে কোন  এমপি মন্ত্রীদের সুপারিশে । এবার এই ক্ষমতাশীলরা সুপারিশ করছে কেন দুটো কারন প্রথমত ঘোষ মোটা অংকের আর দ্বিতীয়ত অনেকদিন এদের কাছের পালিত গুণ্ডা মাস্তানি করা ।  দেখকে মেধাশূন্য  করার পিছনে যদি 30 পার্সেন্ট করা থাকে তাহলে 60 পার্সেন্ট রয়েছে এগুলি বাকি ১০% এর উপর বৃত্তি  করে টিকে আছে দেশ । #mohammadrajusheikh

অপসক্তিরা তাহেরিকে দিয়ে মানুষের মনে ইসলাম সম্পর্কে ভুল ধারণা তৈরি করছে ।

 মনে আছে একবার স্কুলের বইয়ে পাওয়া গেল বোরখা বিদ্বেষ কিছু গল্প, যেটার প্রতিবাদ করেছিল শায়েখ আহমাদুল্লাহ । একটু খেয়াল করে দেখুন যারাই মানুষের মধ্য ইসলামকে সুন্দর ভাবে তুলে ধরছে কোন না কোন ভাবে তারাই বিতর্কিত হচ্ছে । ________________________________________  মনে আছে? মিজানুর রহমান আজহারীর কথা তিনি বাংলার প্রায় সমস্ত যুবক ছেলেমেয়েদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছিলেন কিন্তু তার দেশ ছাড়াটাও আজ বিতর্কিত, শোনা যায় তাকে হুমকি দিয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছে ।________________________________________  একইভাবে বাংলার মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছিল আল্লামা মামুনুল হক সেও আজ চরমভাবে বিতর্কিত আল্লামা মামুনের হককে পুলিশে ধরার পর আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে যতটুকু জানতে পেরেছি তার  স্ত্রীকেও থানায় রাখা হয়েছিল বেশ কয়েকদিন তারপরেই তার বিরুদ্ধে মামলা শক্ত হয়েছে ।আল্লামা  মামুনুল হক আজ বিতর্কিত এবং অনেকের কাছে ঘৃণা যোগ্য  ________________________________________ আজ আমাদের মধ্যে দেলোয়ার হোসেন সাঈদী নেই তাকেও চিকিৎসার অবহেলায় মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে অপরদিকে যুদ্ধ...

অন্যায় কাজে কখনও বিশ্বাস থাকে না ।কখন কার সাথে কে পল্টি নিবে বুজা মুস্কিল

 বেনজির বিদায় অনু্ঠানে কিছু কথা বলেছিল । সে বলেছিল সবকিছুতেই দুটি ভাগ রয়েছে আপনি যদি একটি দলের হয়ে কাজ করেন তাহলে অন্য দলের লোকেদের কাছে আপনি সাভাবিক ভাবেই খারাপ ব্যক্তি হবেন । ________________________________________ হয়তো এটা বোঝাতে চেয়েছিলেন যে তিনিও একটি দলের হয়ে কাজ করেছেন, তাই তার বিপরীত দলের লোকেরা তাকে ঘৃণা করে  । তবে এখন তো দেখছি তিনি যে দলের লোকের হয়ে কাজ করেছেন তারাও পলটি নিচ্ছে । উবায়দুল কাদের বলেছেন তারা বেনজিরের সাথে নেই  । ________________________________________ এইতো কিছুদিন আগেই নির্বাচনের আগে শুনতে পেলাম কিছু পুলিশ প্রেস মিটিং করে বলছেন তারা আওয়ামীলীগ ছাড়তে চান না । যদিও কথাটা এভাবে বলেনি,  বলেছিলেন তারা আর খাম্বায় ফিরে যেতে চান না, মনে হয় তার বাড়ির বিদ্যুৎ খাম্বা ছড়ায় পৌঁছেছে । তখন একটি কথা ক্লিরিয়ার বোঝতে পেরেছিলাম আওয়ামীলীগ সবাইকে আকাম করার সুজুগ দেয় আর যখন মজলুমেরা আওয়ামীলীগ হটানো চেষ্টা করে তখন এদের টনক নড়ে কেমন টনক আকাম কুকাম তো এরাও করেছে সরকার পরিবর্তন হলে এদেরও বিচার হবে আর এর জন্যই  সব লড়ায় হয় মজলুম বনাম ...

তাহলে কি নবাব সিরাজউদদৌলা অত্যাচারী শাসক ছিল

 কলকাতার একটি টিভি চ্যানেলে গোপাল ভাঁড়ের কার্টুন দেখানো হয়, আর সেখানে নবাবকে খলনায়ক চরিত্রে দেখানো হয়ে থাকে, যেটা আমাদের বাচ্চাদের মাথায় ঢুকে যাচ্ছে । মূলত একটি মহল ইচ্ছা করে ইতিহাসকে বিকৃত করে এই কার্টুন গুলো তৈরি করেছে । এতে তাদের স্বার্থ কি তাদের লক্ষ্য কি আমরা সেই বিষয় না যায়, হতে পারে কেঁচো খুঁড়তে সাপ বেরিয়ে আসে । শুনেছি বাচ্চাদের আবেগ অনেক বেশি হয় ।আর তাদের মাথায় একবার কিছু ডুকলে সেটা বের করা মুস্কিল । যদি এখন সতর্ক না হয় তাহলে পরে আর সম্ভব নয় , তাই আসুন যতটুকু সম্ভব এই কাটুন থেকে নিজেদের এবং নিজেদের সন্তানদের দূরে রাখি ।